Thursday, September 28, 2017
Wednesday, September 27, 2017
আপনি কখনো দেখেছেন কবরের পাহাড়, যদি না দেখেছেন তো দেখেনিন
আপনি কখনো দেখেছেন কবরের পাহাড়, যদি না দেখেছেন তো দেখেনিন
কবরের পাহাড় : আপনি অনেক পাহাড় দেখেছেন বড়ো বড়ো পাথরের তৈরি। কিন্তু এমন এক পাহাড় আছে যেটা পাথরে তৈরি না সেটা হচ্ছে কবরের তৈরি পাহাড়। এই অদভুত পাহাড় হংকংয়ে অবস্থিত।এই পাহাড়ের সম্পর্কে বলা যাই যে এই পাহাড় পুরো কবরের তৈরি করা হয়েছে। এই পাহাড় সত্যি মানুষের কবরের তৈরি।
এই পাহাড় হংকংয়ের পশ্চিমি ভূখণ্ডের পখ ফু লাম নামের এক জায়গা। যেখানে আছে একটি পাহাড়। এই পাহাড়ে দূর দূর পর্যন্ত শুধু মানুষের কবর দেখতে পাওয়া যাই। এই পাহাড় অনেক কবরের সঙ্গে মিলে তৈরি হয়েছে। এই পাহাড়ে যদি আপনি এক কবর থেকে অন্য কবর যেতে চান তবে আপনাকে সিঁড়ির ব্যবহার করতে হবে। কারণ এই পাহাড় অনেক উঁচু এবং বড়ো।
হংকংয়ের এই জায়গা ১৮৮২ সালে তৈরি করা হয়েছিল। তখন থেকে এখানে অনেক মৃত দেহ কবর দেওয়া হয়েছে। আগে একে চিনি ক্রিশ্চিয়ান সিমিট্রি বলা যেত। যখন থেকে এই সিলসিলা শুরু হয়েছে তখন থেকে আজ পর্যন্ত শেষ হওয়ার নাম নিচ্ছেনা। আজও এখানে মৃত দেহ কবর দেওয়া হয় এবং এই কবরের পাহাড় বাড়তে আছে।
Monday, September 25, 2017
এই জেলের বন্দি তাড়াতাড়ি মরার জন্য দুআ করে
এই জেলের বন্দি তাড়াতাড়ি মরার জন্য দুআ করে
পৃথিবীতে এমন এক জেল আছে যেখানে বন্দি তাড়াতাড়ি মরার জন্য দুআ করে। রুশের এই জেলের সম্বন্ধে বলা হয়েছে যে এটা একেবারেই সুরক্ষিত না। এই জেলে যেসব বন্দিরা থাকে তাদেরকে ২০ ঘন্টা একাই থাকতে হয়। এই জেলের বন্দিদের সঙ্গে বছরে একবারই তাদের পরিবারের লোক দেখা করতে আসে।
google image
রুশের সবচেয়ে কুখ্যাত বন্দি হোয়াইট রিভারের কাছে অবস্থিত পেটক আইল্যান্ড জেলে বন্দি করে রাখা হয়। এই জেলের সুভিদাগুলো একেবারে খারাপ হয় তার সঙ্গে এখানে হিংসার অনেক ঘটনা সামনে এসেছে। এখানে মৃত্যুর শাস্তি দেওয়ার নিয়মও বদলে দেওয়া হয়।
google image
কোনো বন্দিকে মৃত্যুর শাস্তি দেওয়ার জন্য এই জেলে ফাঁসি, গ্যাস চেম্বার বা লেথল এনজেক্শন দেওয়া হয়। এই জেলে একে অপরকে মেরে তার মাংস খাওয়ার কথা শোনা যাই।এই জেলের মধ্যে বন্দিদের মোট ৫০০ জনকে রাখার ক্ষমতা আছে। কিন্তু জেলের মধ্যে ৬০০০ বেশি বন্দিকে বন্ধক করে রাখা হয়েছে।
এটা হচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে কালো শিশু,দেখুন ছবি
এটা হচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে কালো শিশু
আজকে আমি যার সম্পর্কে বলতে যাচ্ছি নাতো সে কোনো সেলিব্রেটি আর না কোনো ফিল্ম ষ্টার। তবুও সে পুরো পৃথিবীতে নিজের এই ছবিগুলোর জন্য আতঙ্ক করে রেখেছে। আজকাল সোশ্যাল মিডিয়াতে এক শিশুর ছবি খুব ভাইরাল হচ্ছে। যার ত্বকের রং একেবারেই কালো। এই শিশুটিকে ইন্টারনেটে "ডারকেস্ট বেবি ইন টি ওয়ার্ল্ড" নাম দিয়েছে।
google image
কিন্তু এখন পর্যন্ত শিশুটিকে নিয়ে যেটা দাবা করা হচ্ছে সেটা হলো এই ছবিটি দক্ষিণ আফ্রিকাতে জন্ম নেওয়া এক শিশুর। ইন্টারনেটে এই শিশুটির ছবি ভাইরাল হচ্ছে। তার সঙ্গে এই ছবিটি নিয়ে অনেক বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে যে ছবিটি আসল না নকল।
google image
এই ছবিটিতে যে শিশুটিকে দেখা যাচ্ছে তার ত্বকের রঙের সাথে চোখের রংও একেবারে কালো। একে নিয়ে মানুষের মধ্যে আগ্রহ বাড়তেই আছে। এই ছবিটির বিশ্বাযোগ্যতার ওপর ইন্টারনেটে বিতর্ক ছাড়িয়ে যাচ্ছে। কিন্তু এই ছবিটির রহস্য এখন পর্যন্ত অক্ষত আছে যে ছবিটিতে যে শিশুটিকে দেখতে পাওয়া যাচ্ছে সেটি আসল না ছবিটির সঙ্গে গরমিল করা হয়েছে।
Sunday, September 24, 2017
৯৭০০ লিটার দুধ দেয় এই গরু,পৃথিবীর সবচেয়ে দামি গরু
পৃথিবীর সবচেয়ে দামি গরু
আজ আমি আপনাকে এমন এক গরুর সম্পর্কে বলতে যাচ্ছি যে এক সিজিনে ৯৭০০ লিটার দুধ দেয়। এই গরু পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি দুধ দেওয়া হলিস্টন জাতির গরু। এই গরুর নাম হচ্ছে লেবিসডেল গোল্ড মিস্সী।
google image
যখন এই গরুর নিলাম করা গেলো তখন ব্যাবসায়ীরা গরুটির শারীরিক ক্ষমতা দেখে অনেক বেশি টাকা দিতে তৈরি হয়ে গেলো। আপনাকে এটা জেনে আশ্চর্য হবে যে এই গরুর নিলামের দাম প্রায় ২২ কোটি টাকা পর্যন্ত হয়েছিল। যেটা এক অনেক বড়ো কীর্তিমান।
google image
এইরকম গরু আপনি নিজের জীবনে কখনোই দেখেননি। এই গরুটির দাম এতটাই যে ভালো ভালো ধোনি বাক্তিরাও এই গরুটাকে কিনতে পারবেনা। এই গরু পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি পরিমানে দুধ দেওয়া একমাত্র গরু।
আপনি কি জানেন জিন্সের ছোট পকেটের ইতিহাস ?
আপনি কি জানেন জিন্সের ছোট পকেটের ইতিহাস ?
জিন্স লম্বা সময় থেকে ট্রেন্ডিং ফেশন। কিন্তু আপনি জানেন এটি প্রথমবার আমেরিকার শ্রমিকদের জন্য তৈরি করা হয়েছিল। এটা শক্ত এবং টিকাও কাপড়ের বিকল্পের জন্য তৈরি করা হয়েছিল। কিন্তু একটা কথা কি আপনি কখনো লক্ষ করেছেন যে জিন্সের সামনের পকেটে ছোট একটি পকেট কিসের জন্য রয়েছে এবং এর ব্যবহার কিসের জন্য করা হয়। চলুন জানি সেই বিষয়ে।
সাধারণত জিন্সে চারটি পকেট থাকে, দুটো আগে ও দুটো পেছনে। তাছাড়া সামনের ডান দিকের পকেটে আরো একটি পকেট থাকে। যদিও এই বিষয়ে অনেক মানুষের আলাদা আলাদা ধারণা আছে।
এই পকেটের সম্পর্ক সোজা ইতিহাসের সঙ্গে জড়িত আছে। এই ছোট পকেটের শুরু সর্বপ্রথম লেবি স্ট্রস নামের কোম্পানি করেছিল। যাকে সবাই আজ লিবাইস এর নাম জানে।
এই পকেটের নাম বাঁচ পকেট।কাউ বয়েজের জন্য বিশেষ করে তৈরি করা হয়েছিল। যাতে সে নিজের চেনের ঘড়ি রাখতো। এটা এই জন্য যে পকেট ছোট হতো এবং এখানে ঘড়ি পড়ার কোনো ভয় থাকতো না আর না আঁচড়ের দাগের ভয় ছিল।
এটির ভিডিও রূপান্তর দেখুন
Saturday, September 23, 2017
পৃথিবীর ৫ সবচেয়ে বড় মহিলা বডিবিল্ডার কে দেখে আশ্চর্যিত হবেন
পৃথিবীতে অনেক পুরুষ বডিবিল্ডার আছে , যাদেরকে মধ্যে অনেককে আপনি চেনেন। কিন্তু আপনি কখনো মহিলা বডিবিল্ডারদের দেখেছেন কি ? যদি না দেখেছেন তো দেখেনিন তাদের কে। আমি আজ আপনাকে পৃথিবীর ৫ সবচেয়ে বড় মহিলা বডিবিল্ডারের কথা আপনাকে বলবো।
1. রেনে ক্যাম্পবেল
প্রায় ৪ বছর বয়স থেকে শরীরচর্চা শুরু করেন রেনে ক্যাম্পবেল। তিনি হাতে করে ৩৩০ কিলো ওজন খুব সহজেই তুলে নিতে পারেন। রেনে ক্যাম্পবেলের মতো এক্সারসাইজ করা কোনো সাধারণ পুরুষের পক্ষে সম্ভব না।
2. দেবী লুজুস্কি
এক বডিবিল্ডার হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ভার্জিনিয়া সানচেজ একজন পার্সোনাল ট্রেনারও। তিনি নিজের জিমে মেয়েদেরকে ফিটনেস ট্রেনিংও দেয়। ১৭ বছর বয়সে শরীরচর্চা করতে শুরু করে। ভার্জিনিয়া সানচেজের বাইস্পেস ১৭.৫ ইঞ্চের।
4. এলিনা পোপ
পৃথিবীর ৫ সবচেয়ে বড় মহিলা বডিবিল্ডার কে দেখে আশ্চর্যিত হবেন
1. রেনে ক্যাম্পবেল
google image
2. দেবী লুজুস্কি
google image
৪৫ বছরের দেবী লুজুস্কি বিশ্বের দ্বিতীয় নম্বরের মহিলা বডিবিল্ডার। নিজের শরীরকে ব্যামের মাধ্যমে এতটাই শক্ত করে নিয়েছে যে এর সামনে ভালো ভালো বডিবিল্ডারও নিস্তেজ হয়ে পরে।
3. ভার্জিনিয়া সানচেজ
google image
4. এলিনা পোপ
google image
প্রায় ১৫ বছর থেকে শরীরচর্চা করে ১৬৪ কিলো ওজন তুলে নিতে পারে। এতটা ওজন তুলতে ভালো ভালো পুরুষের দম বেরিয়ে যাই।
5. আইরিশ কাইল
google image
পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি মহিলা বডিবিল্ডারের উপাধি অর্জনকারী একমাত্র মহিলা হচ্ছেন আইরিশ কাইল। তিনি ১০ টি অলিম্পিক মেডেল নিজের নাম করেছেন।
আপনি কি জানেন জিন্সের উপর YKK কেন লেখা থাকে ?
আপনি কি জানেন জিন্সের উপর YKK কেন লেখা থাকে ?
ছোট থেকে বড়ো বর্তমানে কত জিনিসের আবিষ্কার হয়েছে। যেগুলি আমাদের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। আমাদের জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ জিনিস হলো প্যান্টের জিপ। বাচ্চাদের ব্যাগ এবং মহিলাদের পার্সেও রয়েছে জিপ। জিপ যদি না থাকতো তাহলে অনেক কাজ আটকে যেত।
কিন্তু কখনো কি আপনি ভেবেছেন যে আপনার প্যান্ট বা জিন্সের চেনে YKK কেন লেখা থাকে ?
YKK এর পুরো নাম Yoshida Kogyo Kabushikigaisha । এটি বিশ্বের প্রথম চেন প্রস্তুতকারক কোম্পানি। ৭১ টি দেশে উপস্থিত আছে এর শাখা। ১৯৩৪ সালে টোকিওর এক ব্যাবসায়ী তাদেও য়োশিদা এর আবিষ্কার করেছিলেন। একটি গবেষণা অনুযায়ী বিশ্বের অর্ধেকের বেশি চেন তৈরি করেছে এই কোম্পানিতে।
এই ছোট্ট আবিষ্কার কোটি কোটি মানুষের সম্মান রক্ষা করছে। তেমন লক্ষ লক্ষ লোকের বেকারত্ব দূর করেছে।
এই কোম্পানির বৃহত্তম শাখা হচ্ছে আমেরিকার জর্জিয়া। যেখানে প্রতিদিন ৭০ লক্ষ চেন তৈরি হয়। জিন্সের প্যান্ট ছাড়াও YKK কাপড়ে এবং ব্যাগের চেনো তৈরি করে।
বিশ্বের সবচেয়ে লম্বা মডেল,যাকে দেখলে আপনি অবাক হয়ে যাবেন।
বিশ্বের সবচেয়ে লম্বা মডেল,যাকে দেখলে আপনি অবাক হয়ে যাবেন।
একাতেরিনা লিসিনা পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা মডেল। ইতিমধ্যেই গিনিজ বুকে নাম উঠেছে তার। রাশিয়ার এই মডেলের উচ্চতা ৬ ফুট ৮ ইঞ্চি। একাতেরিনা বাস্কেট বল খেলোয়াড় ছিলেন।বাস্কেট বলের মাঠ থেকে অবসর নেওয়ার পর মডেলই শুরু করেন। তার উচ্চতার জন্য বিশ্বের সবচেয়ে লম্বা মডেলের শিরোপা পেয়েছেন একাতেরিনা।
google image
গিনিজ বুকে নাম ওঠার পর তিনি খুব খুশি। কয়েক মাস থেকেই রেকর্ড তৈরির জন্য চেষ্টা করে যাচ্ছিলেন তিনি। গিনিজ বুকে নাম ওঠানোর জন্য তাঁর বেশ কয়েকবার উচ্চতার পরিমাপ করা হয়েছে। কিন্তু, কিছু না কিছুর জন্য রেকর্ডের স্বপ্ন ফস্কে গিয়েছে। রাস্তা দিয়ে যখন হাঁটতেন তখন মানুষ তাঁর দিকে তাঁকিয়ে থাকতেন।
google image
তিনি আরো বলেন,রাশিয়ার রাস্তা দিয়ে যখন হেঁটে যেতেন তখন মানুষ তাঁর দিকে তাঁকিয়ে থাকলেও কিছু বলতেন না। তাতে অস্বস্তি হলেও, কিছু বলতে পারতেন না তিনি। কিন্তু, শেষ পর্যন্ত তাঁর স্বপ্ন স্বার্থক হলো।
Friday, September 22, 2017
মরুভূমির একেবারে মাঝখানে অবস্থিত এই সুন্দর শহরটি সম্পর্কে জানুন
মরুভূমির একেবারে মাঝখানে অবস্থিত এই সুন্দর শহরটি সম্পর্কে জানুন
পৃথিবীতে ঘোরার জন্য অনেক জায়গা আছে। এইরকমই একটি জায়গা যেটা মরুভূমির মাঝামাঝি অবস্থিত। প্রায়ই মরুভূমির নাম শুনতেই চোখের সামনে শুধু বালি আর বালির কথা সবার আগে ভেসে ওঠে। কিন্তু দক্ষিণ পেরুতে এমন একটি শহর আছে যেটি মরুভূমির মাঝখানে অবস্থিত। এখানে চারিদিকে সবুজ গাছপালায় ঘেরা এবং জলেরও কোনো অসুবিধে নাই।
google image
দক্ষিণ আমেরিকার ইসা মরুভূমিতে অবস্থিত এই শহরের নাম হুয়াকাচিনা। যেটা দক্ষিণ পেরু থেকে প্রায় ৩৫০ কিমি দূরে অবস্থিত। এই জায়গা মাত্র ২০০ মিটারের মধ্যে তৈরি করা হয়েছে এবং এখানে কেবল ১০০ জন মানুষ বাস করে। কিন্তু এখানকার সুন্দর দৃশ্য দেখার জন্য সবসময় পর্যটকদের ভিড় লেগেই থাকে।
google image
কখনো দেখেছেন এইরকম ব্রীজ যার ওপর দিয়ে নদী বয়ে যাই ?
কখনো দেখেছেন এইরকম ব্রীজ যার ওপর দিয়ে নদী বয়ে যাই ?
জনসংখ্যা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে পৃথিবীতে যানবাহনের সংখ্যাও খুব দ্রুত গতিতে বেড়ে চলেছে। আজ প্রত্যেক ব্যাক্তির কাছে নিজের গাড়ি বা বাইক আছে। যার ফলে শহরে ট্রাফিক বেড়ে চলেছে। এই ট্রাফিককে লক্ষ্য করে সরকার রাস্তার ওপর দিয়ে ব্রীজ তৈরি করে দিয়েছেন যাতে মানুষের আসা যাওয়া সুভিধাজনক হয়ে ওঠে। এইরকম আপনি অনেক ফ্লাইওভার অথবা ব্রীজ দেখেছেন। কিন্তু জার্মানি দেশে মেগডেন নাম একটা শহরে নদীর ওপর ব্রীজ তৈরি আছে আর এই ব্রীজের ওপর যানবাহনের জায়গায় নদীর জল বয়ে যাই।
google image
এই ব্রীজের কাজ ১৯৩০ সালে শুরু হয়েছিল কিন্তু দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কারণ এর কাজ মাঝখানেই থেমে যাই। ১৯৯৭ সালে এর কাজ আবার শুরু হয় এবং ২০০৩ সালে এটা সম্পূর্ণ হয়। এই ব্রীজের ওপর ছোট বোরো জাহাজও চলাচল করে। এই ব্রীজটি লম্বায় প্রায় ১ কিমি।ব্যাবসায়ীদের জন্য এই ব্রীজটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ।
google image
এই ব্রীজ নির্মাণের মূল উদ্দেশ্য ছিল মেগডবর্গ শহরের বাইরে হোবেল এবং মিটল্যান্ড খাল উল্টো দিকে বইতো ,তারজন্য এই খাল দুটোকে এক সঙ্গে মিলিয়ে নদীর উপর দিয়ে ব্রীজের দ্বারা নিয়ে যাওয়া হলো এবং শহর থেকে অনেক দূর এল্বে নদীতে মিশিয়ে দেওয়া হলো। এই ব্রীজ পর্যটকদের দেখার জন্য খুব আকর্ষণীয় কেন্দ্র।